বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড আয়োজিত এ মেলায় নিজ নিজ এলাকার ঐতিহ্যবাসী জিনিসপত্রের পসরা সাজিয়ে বসিয়েছিলেন দেশের বিভিন্ন জেলার উদ্যোক্তারা। আজ শনিবার সকালে কালেক্টরেট মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, কাদা-পানিতে পুরো মাঠ ভরে গেছে। এ অবস্থায় কাপড় দিয়ে তৈরি করা ৮৭টি স্টলের প্রায় সবই ফাঁকা পড়ে আছে। বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়ার আ
দেশে বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পর্যটন ভবনে অবস্থিত বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড ও পর্যটন করপোরেশন পরিদর্শনকালে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
কয়েক বছর ধরে আমরা দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে অনেক কথা বলছে। আপনারা তো বিদেশি পর্যটকদের বাংলাদেশে আনার ব্যাপারে অপারেটর হিসেবে কাজ করেন, ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম থেকে আপনারা কেমন সম্ভাবনা দেখছেন?
প্রথম কথা হলো, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করবে কে? করা তো উচিত ছিল ট্যুরিজম মন্ত্রণালয় বা ট্যুরিজম বোর্ডের। বোর্ড বা মন্ত্রণালয়ের এখন পর্যন্ত আমি কোনো অ্যাকটিভিটিস বা ইনিশিয়েটিভ দেখি না, যার মধ্য দিয়ে বলা যেতে পারে তারা এটিকে এনকারেজ করছে। আমি কোনো রোড শো দেখি না, কোনো প্রমোশন দেখি না। যারা কাজ করছে, তার
দেশের পর্যটন খাতের বিকাশে মহাপরিকল্পনা তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। ১৮ মাসে শেষ করার কথা ছিল। সেটা শেষ হয়েছে প্রায় সাড়ে তিন বছর পর। সরকারের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকায় এখনো মহাপরিকল্পনার সব তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড দাবি করছে, এই মহাপরিকল্পনা দেশকে টেকসই ও স্মার্ট পর্যটন